(৩)
পোষাক মূলতঃ অবস্থান
যা থেকে দুপুর হয়
ভ্রম হয় এফিসিয়েন্ট এনার্জি
বিশুদ্ধ কোনো খবরের কাগজে
খালি বিক্ষিপ্ত হেঁটে যাওয়াটুকু লাফিয়ে ওঠে
অগভীর ক্রিং শব্দের দিকে চলে যাচ্ছে একেকটা মুড
আর কিছু ঘুম পুরো খুলে দিলেই
সাইকেলগুলো গল্প হয়ে আসছে
থিম বিষয়ক
যার প্রতি সুক্ষকোণে পাশের বাড়ির করিডোর
দুই আঙুল কৃষ্ণতুলসী
হালকা-গাঢ়-গাঢ়-হালকা
(৪)
শীত থাকে প্রতিটা গল্পের গায়ে
নেহাতই ছুঁয়ে থাকা চরাচর
সিগন্যাল হারিয়ে ফেলছ সুচারু সফরে
অথচ সম্পর্ক একটা উচ্চারণগত রিয়েলিটি। লৌকিক ধারণার নির্মাণ। যেখানে সহজাত
বোধের উৎপাদন মাঝে মাঝে অতিপ্রাকৃতও হতে পারে তেরচা শার্টের ভেতর।
ঘুম এলে মৈথুন করছি তেলচিটে দাগ। গাঢ় অবিশ্বাসের দুপুরে ফেলে রাখা লেবুর কোয়া।
যার অবাধ যৌনতার খোসায় এক একটা শুরুয়াৎ আসে- তারপর- তারপর- “ছুঁয়ে ফেলা”-র প্রবণতা…সততই হিমায়িত।
এই তো চেতনা
একরত্তি সাবানে ধীরে ধীরে অদৃশ্য হয়েছ মায়াময়
ঈষৎ মাংসাশী এই ঘর
কিছুটা হৃদ্যতা করে তোলা
কিছুটা ফেরতযোগ্য ব্যালকনি
কেউ কেউ গল্পের মতো হয়ে উঠছে
(চিত্রঋণ : Il'Ya
Glazunov)
তোমার কবিতা ভীষন প্রিয়। ভালো লাগলো।
ReplyDeleteভালোলাগলো জেনে :-)
Delete'কেউ কেউ গল্পের মতো হয়ে উঠছে'... তোমার কবিতা শেষ হলে গল্প শুরু হয়ে গেলো।
ReplyDeleteএটুকুই প্রাপ্তি...
Delete